Fa7STfIARq5lyyRwm1KwSOo6ZoI

LIVE NEWS BROADCASTING FROM SSIT-LIFE

|| well come to S S Information Technology || <<< এস এস @ ইনফরমেশন টেকনোলজি: বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম | পরম করুনাময় মহান আল্লাহতালার মেহেরবানীতে হযরত শাহ মুখ্দম (রহ ও হযরত শাহ রূপশ (রহ চিরনিদ্রায় শায়িত ভূমি, উত্তরবঙ্গের প্রাণকেন্দ্র এবং বাংলাদেশ এর একমাত্র শিক্ষা নগরী রাজশাহীতে ১লা জানুয়ারী ২০০৯ ইং সালে কম্পিউটার প্রশিক্ষণ, ডাটা এন্ট্রি, ওয়েব ডিসাইন & ডেভেলপমেন্ট, সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট, সিস্টেম সাপোর্ট এবং নেটওয়ার্কিং এর মাধ্যমে যাত্রা শুরু | সাড়া বিশ্ব যখন যুগ-উপযুগী তথ্য প্রযুক্তির খেলায় মেতে উন্নতির শীর্ষে তখন বাংলাদেশ তথা আমরা সবেমাত্র পুঁথিগত শিক্ষা এবং তার সাইনবোর্ড নিয়ে দিশেহারা | তারই ধারাবাহিকতায় আশির্বাদস্বরূপ যুগ-উপযুগী তথ্য প্রযুক্তির শিক্ষায় শিক্ষিত করার লক্ষ্যে বিভিন্ন ধরনের প্রযুক্তিগত শিক্ষা ব্যবস্হা চালু করেছে - এস এস ইনফরমেশন টেকনোলজি >>>

সারা দুনিয়া ধ্বংস হবার উপক্রম হয়েছিল!!

ট্রয় নগরী ধ্বংস হয়েছিল এক নারীর কারণে। তার নাম হেলেন। এটা সবাই জানি। কিন্তু Stefanie Isak নামটি আমরা অনেকেই জানি না.. ১৬ বছরের এই ইহুদী মেয়েটির কারণে সারা দুনিয়া ধ্বংস হবার উপক্রম হয়েছিল!! সালটি ১৯০৬, Vienna শহরে বসবাসরত মেয়েটির বয়স তখন ১৬..ধনী ব্যবসায়ীর মেয়ে। একদিন রাস্তার ধাঁরে বসে থাকা এক artist কে দিয়ে শখ করে মেয়েটি তার একখানা portrait বানালো। অসম্ভব রূপবতী এই নারীর ছবি আঁকতে গিয়ে মনের অজান্তে artist তার প্রেমে পড়ে গেল। artist এর বয়স তখন ১৮..ছেলেটির স্বপ্ন চিত্রশিল্পী হওয়া। Academy of Fine Arts Vienna তে চেষ্টা করছে ভর্তি হবার জন্য। কিন্তু পারছে না। ছেলেটির অবসর কাটে রাস্তার ধাঁরে ছবি একে। আবার মাঝে মাঝে পথচারীদের portrait এঁকে দুচার পয়সা রোজগার করে। শিল্পীদের মন অনেক রোম্যান্টিক হয়। এটাই স্বাভাবিক। তো পরদিন মেয়েটিকে সে propose করে। মেয়েটি হা বা না, কিছুই বলে না। ছেলেটি মাঝে মাঝে মেয়েটির বাড়ির সামনে গিয়ে বসে থাকতো। একপলক দেখার জন্য। বিশাল বাড়িটি উচু প্রাচীরে ঘেরা। বিশাল লোহার গেট। মাঝে মাঝে ছেলেটি তার পোষা কুকুরকে গেটের ফাক দিয়ে প্রবেশ করিয়ে দিত বাড়ির ভিতরে। কুকুরটির মুখে থাকত প্রেম পত্র। কুকুরটি ছিল ছেলেটির অনেক প্রিয়। ভিয়েনা আসার সময় তার মা এই কুকুরটিকে তার সাথে দিয়েছিল। বলা যায়,কুকুরটি ছিল মায়ের দেয়া শেষউপহার। কারণ এইপর আর কোনদিন ছেলেটির দ্যাখা হয়নি তার মা Clara এরসাথে। তিনি মারা যান। মেয়েটির পরিবার বিষয়টি আমলে নিলো। ছেলেটি চালচুলোহীন, রাস্তার ছেলে। তার উপরে non-Jewish.. এই সম্পর্ক কিছুতেই সম্ভব নয়। আর ছেলেটির future বলে কিছু নেই। তারা ছেলেটিকে বারবার বারণ করে দিলো। কিন্তু প্রেম কি আর বারণ শোনে? ছেলেটি সুযোগ পেলেই মেয়েটিকে দূর থেকে দেখতো। উত্তর না এলেও প্রেম পত্র দিত। তো একদিন প্রেমপত্র সমেত কুকুরটিকে আবার পাঠালো মেয়েটির বাড়িতে। কিন্তু এইদিন আর কুকুরটি ফিরে এল না। ছেলেটি সারারাতঅপেক্ষা করে, সকালে চলে গেল। পরদিন আবার মেয়েটির বাড়ির সামনে গেল। বাড়ির সামনে রাস্তার পাশে ছেলেটি তার সেই প্রিয় কুকুরটির মৃতদেহ খুঁজে পেল। নির্মমভাবে তাকে মেরে ফেলা হয়েছে। সেইদিন কাঁদতে কাঁদতে ছেলেটি চলে এলো। আর কোনদিন ওই বাড়ির সামনে যায় নি সে। চালচুলোহীন ওই রাস্তার ছেলেটি পরে যা করেছিলো তা ইতিহাস। বলা যায় রাস্তার সেই ছেলেটি নিজ হাতে গত শতাব্দীর ইতিহাস লিখে গেছে। এমনকি, পরবর্তীতে তারপোষা কুকুর Blondi, এতটাই বিখ্যাত হয়েছিল যে তার wiki page এর সাইজ অনেক famous celebrity দের চেয়ে বড়!!!*লিংক কমেন্টে দেখুন। ছেলেটি মারা যাবার অনেক পরেমেয়েটি নাকি বলেছিল, সে ছেলেটিকে মনে মনে ভালবাসত। সাহস করে বলতে পারে নি। যাইহোক, ছেলেটির নাম ছিল Adolf Hitler.. Courtesy : Fox history channel (সংগৃহীত)